ব্যথায় করণীয়
ডা. জি.এম জাহাঙ্গীর হোসেন: চলমান জীবনে আমরা নানা কারণে আঘাত পেয়ে থাকি। কোনো কোনো সময় যে কেউ জোড়ার আঘাতে ভুগতে পারে।
চিকিৎসা হিসেবে বরফের টুকরা তোয়ালে করে বা ফ্রিজের ঠাণ্ডা পানি, প্লাস্টিকের ব্যাগে নিয়ে লাগালে অর্থাৎ আইসব্যাগ ট্রিটমেন্ট করলে ব্যথা ও ফুলা কমে আসবে।
প্রতি ঘণ্টায় ১০ মিনিট বা দুই ঘণ্টা পর পর ২০ মিনিট অনবরত লাগাতে হবে। তবে এটা সহ্যের মধ্যে রাখতে হবে। এই পদ্ধতি আঘাতের ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত চলবে। জোড়ায় ইলাসটো কমপ্রেশন বা স্প্লিন্ট ব্যবহারে ফুলা ও ব্যথা কমে আসে। জোড়ার নিচে বালিশ দিয়ে উঁচু করে রাখলে ফুলা কম হবে। কোমরে সাপোর্ট বা কোরসেট ব্যবহার করতে হবে। এনালজেসিক বা ব্যথানাশক ও দরকার হলে এন্টিবায়োটিক ওষুধ সেবন করা প্রয়োজন। এসময় হালকা পেইন কিলার ব্যবহার করতে পারেন।
প্রতি ঘণ্টায় ১০ মিনিট বা দুই ঘণ্টা পর পর ২০ মিনিট অনবরত লাগাতে হবে। তবে এটা সহ্যের মধ্যে রাখতে হবে। এই পদ্ধতি আঘাতের ৪৮ থেকে ৭২ ঘণ্টা পর্যন্ত চলবে। জোড়ায় ইলাসটো কমপ্রেশন বা স্প্লিন্ট ব্যবহারে ফুলা ও ব্যথা কমে আসে। জোড়ার নিচে বালিশ দিয়ে উঁচু করে রাখলে ফুলা কম হবে। কোমরে সাপোর্ট বা কোরসেট ব্যবহার করতে হবে। এনালজেসিক বা ব্যথানাশক ও দরকার হলে এন্টিবায়োটিক ওষুধ সেবন করা প্রয়োজন। এসময় হালকা পেইন কিলার ব্যবহার করতে পারেন।
হাড় ভাঙলে বা জোড়া স্থানচ্যুতি হলে দ্রুত হাসপাতালে স্থানান্তর করতে হবে। প্রাথমিক চিকিৎসায় রোগীর ব্যথা ও ফুলা সেরে উঠার পর, জোড়ারবিভিন্ন শারীরিক পরীক্ষার মাধ্যমে কি কি লিগামেন্ট, পেশি বা মেনিসকাস ইনজুরি হয়েছে নির্ণয় করতে হবে।
নিয়মিত স্বাস্থ্য, টেক ও শিক্ষণীয় টিপস পেতে সাথেই থাকুন...
নিয়মিত স্বাস্থ্য, টেক ও শিক্ষণীয় টিপস পেতে সাথেই থাকুন...
No comments